আবারো হাসুন !!
১. মন্ত্রীকে মানসিক হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরিয়ে দেখাচ্ছিলেন চিফ মেডিক্যাল অফিসার।
ডাক্তার: এটা হচ্ছে গাড়িপাগল রোগীদের ওয়ার্ড।
মন্ত্রী: আশ্চর্য! এখানে তো একজন রোগীও দেখছি না?
ডাক্তার: সবাই খাটের নিচে স্যার। যার যার গাড়ি ঠিক করছে।
২. বিয়েতে এক ভদ্রলোক অনেকক্ষণ ধরে খাচ্ছিলেন। সেটা দেখে মেয়ের বাবা জিজ্ঞেস করলেন, ‘আর কতক্ষণ খাবেন?’
ভদ্রলোক বললেন, ‘আমি তো আর খেতে চাইছি না। কিন্তু কী করব, আপনাদের দাওয়াত কার্ডে তো লেখা ছিল, খাওয়ার সময় ৭টা থেকে ৯টা। তাই ৯টা না বাজা পর্যন্ত খাওয়া থেকে উঠি কী করে?’
৩. ভদ্রলোক শেষ বয়সে চাকরির জন্য পরীক্ষা দিতে গেলেন এক প্রতিষ্ঠানে। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কম্পিউটার পারেন তো?’
ভদ্রলোকের উত্তর, ‘হ্যাঁ পারি।’
এবার জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তা টাইপিংয়ে স্পিড কেমন?’
ভদ্রলোক বললেন, ‘স্পিড তো ভালোই, শুধু অক্ষর খুঁজতে একটু দেরি হয়, আর কি।’
৪. প্রাইভেট শিক্ষক তাঁর তৃতীয় শ্রেণিপড়ুয়া ছাত্রের বিজ্ঞান বইটা হাতে নিয়ে পৃষ্ঠা উল্টাতে উল্টাতে জিজ্ঞাসা করলেন, ’স্কুলে কোথায় পড়াচ্ছে?’
ছাত্র: কেন স্যার, ক্লাসরুমের ভেতরে!.
৫. দারোয়ান: স্যার সর্বনাশ হয়ে গেছে, টাকা নিয়ে ব্যাংক থেকে ফেরার পথে তিন ছিনতাইকারী টাকা ছিনতাই করেছে।
ম্যানেজার: কিন্তু তোমাকে না একটি গুলিভর্তি পিস্তল দিলাম?
দারোয়ান: আপনার দোয়ায় ওরা পিস্তলটা নিতে পারেনি স্যার।.