একটুখানি হাসুন

একটুখানি হাসুন

১. শিক্ষক: তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন, আবিরের খুব জ্বর হয়েছে এবং ও আজ স্কুলে আসতে পারবে না?

এপাশ থেকে: হু!

শিক্ষক: আপনি কে বলছেন?

এপাশ থেকে: আমার আব্বু বলছি।

২. চিড়িয়াখানায় বাঘের খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে বাবা ছেলেকে বলছিলেন, বাঘ কত ভয়ংকর প্রাণী, কী ভীষণ হিংস্র সে!

ছেলে: (কাঁদো কাঁদো হয়ে) বাবা, এই বাঘ যদি তোমাকে খেয়ে ফেলে...!

বাবা: (আদুরে স্বরে) কী হবে তাহলে?

ছেলে: আমি বাসায় যাব কীভাবে! ভ্যা....

৩. ছেলে বাবার কাঁধে বসে চুল টানছে।

বাবা: খোকা, চুল টানা বন্ধ করো।

খোকা: চুল টানছি না তো বাবা, আমার চুইংগামটা ফেরত নেয়ার চেষ্টা করছি!

৪. বাবা: খোকা, ক্লাস সেভেনে উঠে তোমার কেমন লাগছে?

খোকা: খুবই খারাপ, বাবা।

বাবা: বলো কী! কেন? ক্লাস সেভেনেই তো আমি আমার জীবনের সেরা তিনটা বছর কাটিয়েছি!

৫. ছেলে: বাবা, আমাকে আরেক গ্লাস পানি দাও।

বাবা: তোমার এত পানি লাগে কেন? তোমাকে ইতিমধ্যে ১০ গ্লাস পানি দিয়েছি।

ছেলে: কিন্তু বাবা, বিছানায় যে আগুন ধরিয়েছি, সেটা তো নিভছে না!

৬. বাবা: জানিস, তোর পড়ালেখার পিছনে আমার কত খরচ হয়?

ছেলে: হ্যাঁ বাবা, জানি বলেই তো কম কম পড়ালেখা করে তোমার খরচ কমানোর চেষ্টা করি।.

৭. ছেলে: মা, বাবার চোখে চশমা কেন?

মা: তুমি বাবার কথা শোনো না যে তাই! যাদের ছেলে কথা শোনে না তাদের এমন হয়।

ছেলে: ওহ! এবার বুঝলাম, কেন দাদু ভাইয়ের চোখে এত পাওয়ারের চশমা!

৮. বাবা: মিনু দেখো, আমি খুব সস্তায় দারুণ একটা চায়নিজ রেডিও কিনেছি।

মিনু: তুই কি বোকা বাবা? কবে তোমার বুদ্ধিসুদ্ধি হবে বল তো? আমরা তো চায়নিজ ভাষাটাই জানি না। তাহলে কী করবি এই চায়নিজ রেডিও দিয়ে?